
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম জেলা ফুটবল রেফারি এসোসিয়েশনর সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও বেপজা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের ক্রীড়া শিক্ষক জনাব ফরহাদ হোসেন চৌধুরী ২০১২ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত চট্টগ্রাম জেলা ফুটবল রেফারি এসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ০৯(নয়) বছর দায়িত্ব পালন কালে রেফারিদের কল্যাণ তহবিল ও সাধারণ তহবিলের টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে লোপাট করেন।এছাড়া তিনি রেফারিদের বিভিন্ন খেলা পরিচালনার বিলের টাকা , বার্ষিক চাদাঁর টাকা ব্যাংকে জমা না করে নিজের নিকট রেখে এই টাকা দিয়ে জুয়া খেলতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এই জুয়া খেলার জন্য জঅই গত ১২/০৫/২০২১খ্রি: তারিখে চট্টগ্রামের জিইসি মোড়স্হ জুয়ার আসর থেকে তাকে গ্রেফতার করে অনুস্ধানে জানা যায় তার বিরুদ্ধে মামলা হয়, পাচঁলাইশ থানা মামলা নং-০৭ তারিখ ১৩/০৫/২০২১খ্রি:। গ্রেফতারের পর জরিমানা মুচলেকা দিয়ে কোর্ট থেকে ছাড়া পায়।তিনি রেফারি এসোসিয়েশনর নতুন কোষাধ্যক্ষ বিশ্বজিৎ সাহা কে গঠনতন্ত্রের নিয়ম অনুযায়ী ১০ (দশ) দিনের মধ্যে দায়িত্ব হস্তান্তরের বাধ্যবাধকতা থাকলেও দীর্ঘ ২ (দুই) বছর হলো তার নিকট সংরক্ষিত মালামাল ( ক্যাশ বই, জমা বই, হিসাব রেজিস্ট্রার, বিল বই, কাজের রক্ষিত হিসাবের ভাউচার ,২০২০-২০২১ সালের হিসাব) আজও বুঝিয়ে দেননি তার বিরুদ্ধে ৫ সদস্যর তদন্ত কমিটি গঠন করলে তদন্ত কমিটি তার প্রাথমিক স্বীকারোক্তিতে তার নিকট আনুমানিক ৬,৫০,০০০/- আদায় করেন। তারা সবাই বলেন রেফারীদের কষ্টার্জিত টাকা লোপাট করে তিনি এখন গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন এবং এসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন কুচক্রী মহল নিয়ে রেফারী সমিতি’র সুনাম নষ্ট করার পায়তারা করছেন। এছাড়াও রেফারীরা আরো বলেন রেফারি সমিতি থেকে তাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করার দাবি জানান।তার নিকট থেকে সমিতি’র টাকা উদ্ধারের জন্য তার বিরুদ্ধে মামলা করে টাকা আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানান একইভাবে যুগ্নসম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ , দপ্তর সম্পাদক, ও নির্বাহী সদস্যদের সাথে আলাপ করলে তারাও একই রকম মন্তব্য করেন। তবে সাধারণ রেফারীরা বেশি খুদ্ধ উপযুক্ত ও সুষ্ঠ বিচারের দাবি জনান।