নিউজগার্ডেন ডেস্ক: “সচেতনতা- স্বীকৃতি-মূল্যায়ন: শুধু বেঁচে থাকা থেকে সমৃদ্ধির পথে যাত্রা” এই শ্লোগান কে সামনে রেখে ১৭ তম, বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ২০২২৪ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন আজ ১ এপ্রিল চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে বিকাল ৩ টায় অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন অধ্যাপক টিংকু চৌধুরী। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা: বাসনা রানী মুহুরী।
লিখিত বক্তব্যে জানান, নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আপনাদের জানায় ১৭ তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস ও পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা। আগামীকাল ২ এপ্রিল ২০১৪ইং ১৭ তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস। বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে এ দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হবে। আপনাদের সহযোগিতায় ২০০৮ সাল হতে চট্টগ্রামে এ দিবসটি সরকারী ও বেসরকারী বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে যথাযথ মর্যাদায় পালন করা হয়। নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে উক্ত দিবসকে সামনে রেখে আগামী ২০ এপ্রিল’ ২০২৩ শনিবার সকাল ১০ ঘটিকায় নন্দনকানস্থ চট্টগ্রাম থিয়েটার ইনষ্টিটিউট-এ বিশেষ শিশুদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, অটিজম উত্তরণে আলোকিত মা সম্মাননা প্রদান ও দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ‘সচেতনতা- স্বীকৃতি- মূল্যায়ন: শুধু বেঁচে থাকা থেকে সমৃদ্ধির পথে যাত্রা” বিষয়ের উপর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
২০১০ সালে মাত্র চারজন আটজম বৈশিষ্ঠ সম্পন্ন ছাত্রছাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু তৎকালীন অটিষ্টিক চিলড্রেন ডেভালোপমেন্ট এন্ড ওয়েলফেয়ার সেন্টার যা বর্তমানে নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশন নামে সুপরিচিত। অটিজম এবং অন্যান্য স্নায়ুবিক বৈশিষ্ঠ সম্পন্নদের উত্তরনে দীর্ঘ প্রায় একযুগের অধিককাল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এ প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছে নিষ্পাপ অটিজম স্কুল এবং ২০২১ সালের থেকে ড.আর পি সেন গুপ্ত নিষ্পাপ সমন্বিত বিদ্যালয়। দুই শিফট এ পরিচালিত নিষ্পাপ অটিজম স্কুলে বর্তমানে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ১০৬ জন এবং নিষ্পাপ সমন্বিত স্কুলে শিশু শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১২৪ জন। শুরু থেকে এ পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী একাডেমিক লেভেলে উত্তরন হয়ে মূলধারার বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। কিন্তু আবার অনেকেই মূলধারার স্কুলে পড়ালেখার যোগ্যতা অর্জনের পরও স্কুল থেকে বিতারিত হয়েছে তাদের কিছুটা আচরণ এবং মূলধারার শিক্ষকদের অসহযোগিতার জন্য। আমরা জানি অটিজম সারাজীবনের সমস্যা, এটি নিরাময়যোগ্য কোন রোগনয়, এটি একটি স্নায়ুবিক বিকাশজনিত সমস্যা। মূলধারার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে সরকারী নির্দেশনা এবং নীতিমালা থাকলেও বাস্তবতা ভিন্ন। এ বাস্তবতা উপলব্ধি করেই নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশন পরিচালনা করছে নিষ্পাপ সমন্বিত বিদ্যালয় যেখানে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে নিষ্পাপ স্কুলের ১৪ জন অটিজম বৈশিষ্ট সম্পন্ন ছাত্র ছাত্রী একই সাথে লেখাপড়া করছে। যেখানকার শিক্ষকরাও স্পেশাল এডুকেটর। অটিজম উত্তরনে অবদান রাখায় ২০১৮ সালে জাতীয় সম্মাননাপ্রাপ্ত এ প্রতিষ্ঠান নিরলসভাবে কাজ করছে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে, অভিভাবক প্রশিক্ষণ, বিশেষায়িত শিক্ষকদের গুনগত মান বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেশী-বিদেশী প্রশিক্ষকের মাধ্যমে। এ প্রতিষ্ঠানে বিএসএন্ড এবং এমএসএন্ড ডিগ্রি ধারী শিক্ষরা যেমন শিক্ষকতা করছেন, তেমনি দেশিবিদেশী অকুপেশনাল থেরাপিষ্ট সহ স্পীচ লেশুয়েজ থেরাপিষ্টরাও যুক্ত আছেন ছাত্রছাত্রীদের অটিজম উত্তরনে। এখানে সুদুর কুমিল্লা থেকে শুরু করে টেকনাফ, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, কক্সবাজার থেকেও অভিভাবকরা তাঁদের বিশেষ চাহিদ সম্পন্ন সন্তানদের নিয়ে আসেন, যাদের চট্টগ্রাম শহরে নেই কোন থাকার জায়গা বা অনেকেরই নেই স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদী অভিভাবক প্রশিক্ষন বা সেবা নেওয়ার সুযোগ। সামর্থ্য। নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশন এসব সমস্যা অনুধাবন করে, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের নন্দিরস্থ ১ নং ওয়ার্ড এ
“নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশন মালটিপারপাস কমপ্লেক্স- মায়াকানন” নামে একটি প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। যে প্রকল্পের নির্মান কাজ নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে, নিজস্ব এবং বিভিন্ন মহৎপ্রান ব্যক্তিদের অনুদানের অর্থে ভূমিক্রয় করে নির্মান দ্রুত গতিতে এগিয়া যাচ্ছে। ইতোমধ্যে ২য় তলার ছাদ ঢালাই এর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আপনাদের সহযোগিতায় আসন্ন ঈদের পুরবে ৩য় তলার ছাদ ঢালাই এর সম্পন্ন হবে।
লিখিত বক্তব্যে আরো জানান, ইউ.এস. সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এর সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী প্রতি ৩৬ জন আমেরিকান শিশুর মধ্যে ১ জনের অটিজম আছে এবং আমাদের দেশে প্রতি ১,০০০ জনে ১ হতে ৩ জন শিশু অটিজম বৈশিষ্ট সম্পন্ন। গবেষণায় আরো জানা যায় যে, মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের অটিজম হয়ে থাকে ৪ থেকে ৫ গুণ বেশি। সম্মিলিত ভাবে যত শিশুর ডায়াবেটিস, এইডস, ক্যান্সার, সেরিব্রাল পালসি, সিস্টিক ফাইব্রোসিস, মাসকুলার ডিসট্রফি এবং ডাউন সিন্ড্রোম হয়ে থাকে তার চেয়ে অটিজমের সংখ্যাই বেশি। প্রতি বছর আমেরিকায় ২ মিলিয়ন লোকের মাঝে এএসডি (অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডার) দেখা যায় এবং সারা বিশ্বে ১০ মিলিয়নের মত লোকের অটিজম হয়ে থাকে। এ ছাড়া আমেরিকায় সরকারী পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এ অটিজমের বিস্তার বার্ষিক ১০ থেকে ১৭ শতাংশ বেড়েছে। এই বৃদ্ধির নির্ভরযোগ্য কোন কারণ ও ব্যাখ্যা জানা যায়নি। তবে উন্নত যথাযথ রোগ নির্ণয় প্রক্রিয়ার প্রভাব এবং পরিবেশগত প্রভাব এর জন্য দায়ী বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। চট্টগ্রামে থেরাপিষ্ট এবং বিশেষায়িত স্কুলের সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। প্রয়োজনীয় উদ্যোগ এবং পেশাগত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় শিক্ষিত ছাত্র-ছাত্রীরা এই বিশেষ শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সম্পৃক্ত না হওয়ায় এ বিষয়ে কাঙ্খিত অগ্রগতিও হচ্ছে না। প্রতিটি অটিজম শিশুর আচরণ স্বতন্ত্র হওয়ার কারণে তাদের প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা ভিন্ন। তাই ১:১ বা ক্ষেত্র বিশেষে ১:২ ব্যবস্থায় বিশেষ শিশুদেরকে শিক্ষা দেওয়া হয়। বিশেষায়িত শিক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত ব্যয় বহুল। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যা অভিভাবকরা পরিবারের অন্যান্য স্বাভাবিক সন্তানের লেখাপড়ার পাশাপাশি অটিজম সম্পন্ন শিশুর জন্য অতিরিক্ত ব্যয় ভার বহনে অক্ষমতার কারণে এবং পরিচালন ব্যয় বেশি হওয়ায় যাথাযথ ভাবে স্কুল সমূহ পরিচালনা করা অত্যন্ত কঠিন। আমরা বিশেষ স্কুল গুলোকে দ্রুত গচঙ ভুক্তি করার জন্য সরকারের নিকট আবেদন জানাই।
বাংলাদেশে ২০১১ সাল হতে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ আগ্রহে অটিজম বিষয়ক ন্যাশনাল এডভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান সায়মা ওয়াজেদ এর মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টিসহ সামগ্রিকভাবে প্রতিটি বিষয়ে বিশেষ উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন যাতে অভাবনীয় অগ্রগতি সাধিত হয়েছে বলে আমরা মনে করি এবং তিনি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় অটিজম বিষয়ে উপদেষ্টা হিসাবে কাজ করছেন এবং ইতিমধ্যে ইন্টারন্যাশনাল চ্যাম্পিয়ন অন আর্থ অ্যাওয়ার্ড-এ ভূষিত হয়েছেন।
২০১৩ সালের এন.ডি.ডি সুরক্ষা আইনের মাধ্যমে ঘউউ চৎড়ঃবপঃরড়হ ঞৎঁংঃ এর সহায়তায় প্রফেশনালদের প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন পলিসি নির্ধারণ, কার্যরত প্রতিষ্ঠান সমূহ নিয়ন্ত্রন সহ বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বিশেষ শিশুদের চলমান স্বাস্থ্যভাতা, শিক্ষা উপবৃত্তি, বয়স্কভাতার পরিমান বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। প্রিয় সাংবাদিকবৃন্দ,
সুদীর্ঘ ১৭ বছর পর্যন্ত আটজম বিষয়ে যতটুকু সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য গণমাধ্যমের ভূমিক সবচেয়ে বেশি। ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া অটিজম শিশুদের বিভিন্ন সমস্যা ও তার প্রতিকান করণীয় সম্পর্কে যেভাবে উপস্থাপন করছে, তার প্রেক্ষিতে সবাই যদি অটিজম শিশুদের স্বাভাবিক শিশুর মতো গ্রহণ করে এবং তাদের কল্যাণে এগিয়ে আসে তাহলেই বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস পালনের সফলতা আসবে। আজ আমরা আপনাদের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও প্রশাসনের সদশ জ্ঞাতার্থে নিম্নলিখিত বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই-
অটিজম বিষয়ে অধিকতর গণসচেতনতা তৈরির জন্য সকলে এগিয়ে আসুন। আবদ্ধ কনভেনশন হলে ভুক্তভোগীরা একত্রিত হয়ে সচেতনতা সৃষ্টির প্রোগ্রাম করলে হবে না। সবার দর্শনযোগ্য ভিসি হিল বা উন্মুক্ত মঞ্চে বিশেষ শিশুদের এই প্রোগ্রাম করতে চাই। এই ব্যাপারে জেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করি।
অটিজমের কোন ভৌগলিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় সীমারেখা নেই। তাই সমাজের সকলস্তরের সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে যদি অটিজম শিশুদের কল্যাণে সম্পৃক্ত করা যায় তবেই তাদের মূল রাতে ফিরিয়ে আনা সম্ভব। এ ব্যাপারে সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা কামনা করছি।
প্রতিটি ইতিমধ্যে প্রতিটি বিভাগীয় শহরে মেডিকেলে চালু গুলিসহ সকল সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে শিশু মনোবিকাশকেন্দ্র চালু পূর্বক দ্রতে অটিজম শনাক্তকরণের ব্যবস্থা চাই।
গত ১৩ বৎসর যাবৎ সংবাদ সম্মেলন ও বিভিন্ন মাধ্যমে দেশের লক্ষ লক্ষ বেসরকারি স্কুল সমূহের ন্যায় গুটি কয়েক অটিজম স্কুলের প্রফেশনাল ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের সরকার এমপিও ভুক্তির আবেদন গ্রহন করেছে ২০২০ সালে। ৪ বছর হলেও এই ব্যাপারে সুস্পষ্ঠ কোন ঘোষনা হয়নি, আমরা দ্রুত এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের জন্য আবেদন জানাই।
যে সকল নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান অটিজমের কল্যাণে কাজ করছে তাদের কল্যাণমূলক কাজের জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় হতে অনুদান প্রদানের আবেদন জানাই।
সাধারণ সরকারি- বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অটিজম বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান পূর্বক দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রাথমিক বিদ্যালয় সমূহে পৃথক অটিজম শাখা প্রতিষ্ঠাপূর্বক অটিজম শিশুদের যথাযথ শিক্ষা নিশ্চিত করার আবেদন জানাই।
চট্টগ্রামে থেরাপিষ্ট-এর পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা না থাকায় তারা এখানে কাজ করতে চায় না। ঈজচ থেকে কোর্স সম্পন্নকরীদের ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জেলায় কাজ করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাধ্য করা।
বিশেষ শিক্ষা ব্যবস্থায় কর্মরত শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্য বি.এস.এড ডিগ্রী শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ঢাকাতে হওয়ায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও আমাদের ৭ জন শিক্ষিকা ইতিমদ্যে ইংবফ সম্পন্ন করেছেন এবং একজন গংবফ সম্পন্ন। এই ডিগ্রীটি চট্টগ্রামে টিউটোরিয়াল কেন্দ্র চালু করলে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা ডিগ্রিটি সম্পন্ন করতে পারবেন। তাতে পরোক্ষভাবে বিশেষ শিশুরা উপকৃত হবে তাই এই বিষয়ে উদ্যোগ আশা করছি।
চট্টগ্রামে আমরা বিশেষ শিশুদেরকে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে শিক্ষকদের প্রয়োজনী প্রশিক্ষণ বিএসএড, এমএসএড ডিগ্রী প্রদানের জন্য বিশেষ শিক্ষার শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপ করবো কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন রোশাঙ্গীর বাচ্চু, অধ্যক্ষ সোমা চক্রবর্তীসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।