নিউজগার্ডেন ডেস্ক: মাহমুদুল হাসান নিজামী জীবনের নানা দিকের কথা উল্লেখ করে মানুষের চিন্তা ও অনুভূতির কথা বলেন তার কবিতায়। তিনি বিশেষ ভাবে মানুষের মনের গভীরতা ও সংকট নিয়ে লিখেন।
মাহমুদুল হাসান নিজামীর কবিতায় জীবন গড়ার দর্শন ও বার্তা নিয়ে ভূমিকা লিখতে গেলে, তার কবিতাগুলিতে জীবনের প্রত্যেক মুহূর্তে মানুষের অভিজ্ঞতা, ভাবনা, সংঘর্ষ ও উত্তেজনার অনুভূতি প্রকাশ পাওয়া যায়। তার কবিতায় প্রতিটি চিত্র মানুষের আত্মতাত্ত্বিক ও মানসিক অবস্থার সাথে জড়িত জীবনের গভীরতা এবং মানুষের চেতনার উত্থান ও পতন উভয়ই বিস্তৃতভাবে বিবরণ দেওয়া হয়।
মাহমুদুল হাসান নিজামীর কবিতায় জীবনের দর্শন প্রতিফলিত হয় তার শিক্ষণীয় দর্শনের মাধ্যমে। তিনি মানুষের সম্পর্কে আদর্শ এবং ভালোবাসা নিয়ে লেখা কবিতার মাধ্যমে জীবনের গুরুত্ব মূল্যায়ন করেন। তার কবিতায় মানুষের শিক্ষা ও জীবন দর্শন প্রধান বিষয়।
সমাজের অনেক সমস্যা, যেমন সামাজিক অসমতা, অপরাধ, দারিদ্র্য, সমাজের ন্যায় বিচারের বিষয়ে ধারাবাহিক আলোচনা করা হয় তার কবিতায় । তিনি জীবনের প্রতি দিকে দৃষ্টি প্রদান করেন এবং সামান্য কথার কবিতায় বিশাল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
“যত হোক ধনবান
মূর্খ ধনী
তার চেয়ে উত্তম
নির্বোধ জ্ঞানী”
এই পদ্যটি বাংলা ভাষায় লিখা “ধনবান” ও “মূর্খ” শব্দের উপর ভিত্তি করে মানুষের মর্যদা, মানসিকতা ও পুরো ব্যক্তিত্বের চিন্তা প্রদান করে। এটি ব্যক্তিদের প্রাপ্ত ধন বা সম্পদের সঙ্গে তাদের শিক্ষা, বুদ্ধিমত্তা কে।শ্রেষ্ঠতা প্রদান করেছেন।
ধনবান হওয়া এবং মূর্খ হওয়া দুটি ভিন্ন মানসিকতা এবং ব্যক্তিত্বের অংশ দেখায়। ধনবান হওয়া মানে অর্জন করা ধন বা সম্পদ থেকে সংবেদনশীল হওয়া যা সামাজিক অবস্থা বা আবলম্বন নির্ভর করে না। তারপরেও, মূর্খতা বা নির্বোধতা সাধারণত বোঝা হয় বিচারের অভাব, বুদ্ধিমত্তার অভাবে, জ্ঞান মানুষকে বোধদয় আর আত্মমর্যাদা দান করে
“সততাই মুক্তি
মিথ্যাই ধ্বংস
সততায় বেচেঁ থাকা
সুখেরই অংশ”
এই ছন্দের মাধ্যমে কবি সত্যের মুক্তি এবং মিথ্যার ধ্বংস নিয়ে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। কবিতাটি প্রকাশ্যে বলে যায় যে, সত্য অবিচ্ছিন্নভাবে বেচে থাকাই সুখের অংশ। মিথ্যা বা অসত্যের ধ্বংস হলেও সত্যের মুক্তি হয়। এমনকি মিথ্যার ধ্বংস হলেও, সত্যের মুক্তির প্রস্তুতি থাকে সুখের অংশে। এই কবিতা মাধ্যমে সত্যের গুরুত্ব এবং মিথ্যার অবস্থানের মূল বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়েছে।
মানবতার কবি মাহমুদুল হাসান নিজামী পিতা মাতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করার জন্য অসাধারণ উক্তি দিয়েছেন:
“পিতা মাতার সম্মান
করলে বাড়ে নিজের মান
পিতা মাতার দোয়া আছে যার
রুজি ও রোজগার বেড়ে যায় আয়ু তার”
এই কবিতায় কবি অনেক বড় শিক্ষার কথা বলেছেন মাতার সম্মান ও সেবা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পিতা মাতার সম্মানে বড় হওয়া অথবা তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক রক্ষা করা না থাকলে নিজের মান বা গৌরব কখনও বাড়তে পারে না। এছাড়াও, পিতা মাতার দোয়া ও আশীর্বাদ মানবজীবনের সফলতার গুরুত্বপূর্ণ দরজা। এই দোয়া পেলে মানুষের রুজি ও রোজগারের দিকে পথ খুঁজে পেতে সহায়তা হয় এবং তার জীবনের আয়ু বেড়ে যায়।
সৎসঙ্গ এবং অসৎ সঙ্গ কবি মাহমুদুল হাসান নিজামী স্পষ্টভাবে উল্লেখ্য করেন, মানুষের জীবনের উন্নতি ও পতনের পথে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সৎসঙ্গ, বা ভালো সঙ্গ, মানুষকে সঠিক দিকে নিয়ে যায়, যাতে তিনি নিজের উন্নতির পথে অগ্রসর হতে পারেন। সৎসঙ্গের মধ্যে ভালো লোকের সম্পর্ক, সঠিক নৈতিক মান, সৎ আদর্শ পাওয়া যায়। একটি সমৃদ্ধ সৎসঙ্গ মানুষকে অধিক সমৃদ্ধ ও সমৃদ্ধ মানুষদের সাথে যোগাযোগ করার সুযোগ সৃষ্টি করে।
“অসৎ সঙ্গের চেয়ে
একা থাকা উত্তম
অসৎ এর সাথে থেকে
বিপদ হয় চরম”
এই উক্তির মাধ্যমে কবি বুঝিয়েছেন মানুষের জীবনে সৎসঙ্গ ও অসৎ সঙ্গের ভূমিকা গুরুত্বপুর্ন । সৎসঙ্গ মানুষকে ভালো পথে নির্দেশ করে এবং উন্নতির দিকে প্রেরণা দেয় যেখানে সেখানে অসৎ সঙ্গ মানুষকে পতনের দিকে নিয়ে যায়। এটি বুঝায় যে, অসত্য বা ভয়ঙ্কর মানুষের সঙ্গে থাকার পরিণাম অনেক কঠিন হতে পারে, তবে সৎ মানুষের সঙ্গে অবস্থান করা সর্বোত্তম এবং সুরক্ষিত হতে পারে। এটি একটি গভীর বোধাত্মক উক্তি যা মুক্তির দিকে পথ প্রদর্শন করে।
“কর্মের পর মনে যদি জাগে অনুতাপ
তবে তাহাই অন্যায় তাহাই পাপ
কর্মের পর পরিতৃপ্ত যদি হয় মন
তবে তাহাই শুদ্ধ,তাহাই সুন্দরম।”
“ছড়া পড়ি জীবন গড়ি ‘”
অল্প কথায় পাপ পুন্যের ব্যাখ্যা। এই চরণগুলোর মাধ্যমে যেমন কর্মের পরে যদি আপনার মনে অনুতাপ জাগে তাহলে সে অন্যায় এবং পাপ হিসাবে বুঝা যাবে। তবে, যদি আপনার কর্মের পরে পরিতৃপ্তি অনুভব হয়, তাহলে সেই কার্য শুদ্ধ এবং সুন্দর। এই কবিতায় আমাদেরকে কর্মের সঠিক মূল্যায়ন করার এবং যে কর্ম আমরা করি সেটিতে আমাদের যে ধরণের মনোভাব সৃষ্টি হয় সেটি গুণগতভাবে আমাদের জীবনের গুরুত্ব নির্ধারণ করে।
“অল্প কথায় বেশি প্রকাশ
করতে পারাই পান্ডিত্য
বেশি কথায় অল্প প্রকাশ
জ্ঞানে তাহার অন্ধত্ব।
” ছড়া পড়ি জীবন গড়ি ”
এই কবিতাতে কথার সংক্ষিপ্ততা এবং জ্ঞানের সম্পর্কে একটি মহত্ত্বপূর্ণ বার্তা প্রকাশিত হয়েছে। এটি বুঝায় যে, প্রকাশের মাধ্যমে বেশি কথা বলা বা লেখা কখনও জ্ঞানের অভাব নিয়ে অাসে। বরং, মহত্ত্বপূর্ণ হলো কথার মাধ্যমে যে সংক্ষেপে জ্ঞান প্রকাশ করা হয় সে প্রকাশ বুঝা ও অায়ত্ব করা সহজ।
কবি মাহমুদুল হাসান নিজামী তার কবিতায় বলেন: সম্মান পেতে বিনয়ী হওয়া মানুষের জন্য সুস্থ সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুস্থ সমাজ সৃষ্টিতে বিনয়ীতা, সহনশীলতা, এবং সম্মানের মানবিক গুনগুলি উন্নত হয়ে আসে। সমাজের সম্মান ও মর্যাদা বজায় রাখার মাধ্যমে বিনয়ী মানুষ আত্মপ্রকাশ করতে পারে।
অহঙ্কারী মানুষ আত্মমন্ত্রিত এবং আত্মসন্তুষ্ট হতে পারেন, কিন্তু তাদের আত্মসম্মানের চেষ্টা অন্যের সম্মানের হতে পারেনা।
যেমন:
“সম্মান পান তিনি
বিনয়ী যিনি
অহংকারী লোককে
সকলে ঘৃণী
এই পদ্যে কবি সম্মানবান এবং বিনয়ী হওয়ার মাধ্যমে নিজের গুনগুলির একটি সুন্দর মেসেজ প্রদর্শন করেছেন। এটি প্রশংসনীয় এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রেরণা সৃষ্টি করতে সক্ষম। পদ্যের মাধ্যমে বুদ্ধিমত্তা, শান্তি এবং অন্যদের সাথে সহযোগিতা সাধারণ মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মূল্যগুলির উপর জোর দেয়। এই পদ্যের মাধ্যমে কবি নিজামী আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং সহনশীলতার প্রশংসা করেছেন।
সংগ্রামী কবি মাহমুদুল হাসান নিজামী শ্রম সম্পর্কে চমৎকার কথা তুলে ধরেছেন তার কবিতায় সঠিক ভূমিকা অনুযায়ী কর্ম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যা নিজেকে নিজের উন্নতির পথে অগ্রসর করে এবং আশেপাশের মানুষদের উন্নতি ও সুখের কথায় সহায়তা করে। কর্ম নিয়ে সঠিক ভূমিকা নিশ্চিত করলে সমাজ এবং পরিবেশ উন্নতির পথে এগিয়ে যায়।
“দেহের শ্রম লাগবে কম
খাটায় যদি মাথা
আসবে সেথায় সফলতা”
এই কাব্য স্লোগানটি মানুষের উদ্দীপনা বা উদ্বুদ্ধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। যে যত বেশি ব্রেইন পরিশ্রম করবে, তার সফলতার সাধনায় শারিরিক ্শ্রম কম লাগবে।বিপর্যস্ত পরিস্থিতির সম্ভাবনা ততটা কম হবে।
“কাজ করবে যেমন
ফল পাবে তেমন
মহৎজন বলেছেন
কথাটা এমন”
সত্যিই, কাজের মাধ্যমে প্রতিফল পেতে সম্ভব। বিশ্বাস করা হয় যে কাজে সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম এবং সঠিক দিকনির্দেশনা থাকে, তাতে অধিক সম্ভাবনা রয়েছে সফলতা অর্জনের। মহৎ ব্যক্তিবর্গের উক্তি অনুসারে, কাজের প্রতিফল যেমন কাজের মান এবং প্রদর্শনা নির্ভর করে। সঠিক পরিকল্পনা, প্রস্তুতি এবং প্রদর্শনা নিশ্চিত করে তুলে ধরলে, যেকোনও কাজ থেকে উচ্চ স্তরের সাফল্য অর্জন সম্ভব।
“পরের ক্ষতি করলে তবে
নিজের ক্ষতি হয়
পরের জন্য গর্ত করে
নিজে পরে রয়”
এই উক্তির অর্থ হলো নিজের সুখের উপর চিন্তা করে অন্যের ক্ষতি করলে আসলে নিজেও ক্ষতি হয়। এই মন্তব্য ন্যায্যতা, মর্যাদা, ও সহজলভ্যতার উপর ভিত্তি করে। মানুষ একে অপরকে ক্ষতি করার মাধ্যমে সাধারণভাবে অনুভব করে যে তারা নিজেও সুখী হয় না।
“সমঝতা করে চলে
মানুষের সাথে
সম্মান বাড়ে তার
সবখানে তাতে”
এই লাইনগুলি একটি গভীর ধারনা অথবা বিশেষ মানুষের মধ্যে সম্পর্কের মধ্যে প্রেম এবং সম্মানের গুরুত্ব স্পষ্ট করে। এটি ব্যাক্তিগত ও সামাজিক মানের সাথে সম্পর্কিত একটি মূল ধারণা ব্যক্ত করে যা কেউ সম্মান দেয়া এবং পেতে একটি মানুষের অধিকার হলে সে মানুষের সাথে ভাল সম্পর্ক পরিচালনা করার প্রেরণা দেয়। এটি প্রেমের মাধ্যমে সম্মান ও সহযোগিতার মূল্য নিশ্চিত করে এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সমন্বয় এবং ব্যাপারে সামাজিক সুবিধা প্রমাণ করে।
কবি মাহমুদুল হাসান নিজামী, বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত কবি তার কবিতা এবং নৈতিক উপদেশ মানুষের চেতনার মাধ্যমে সমাজের সুন্দরভাবে জীবন যাপনে প্রভাব ফেলে। তার কবিতায় সমাজের সমস্যা ও দুঃখ নিয়ে বক্তব্য রয়েছে, যেগুলো আমাদেরকে নৈতিকতা এবং মানবিক মূল্যের সাথে জড়িত থাকতে উৎসাহিত করে।
তার কবিতা আমাদেরকে আত্মবিশ্বাস, ধৈর্য এবং সমাজের সাথে সম্পর্ক উন্নত করার মাধ্যমে প্রেরণা দেয়।
কবি হিসেবে মাহমুদুল হাসান নিজামী সুন্দর ও শিক্ষামূলক উদাহরণ সাজানোর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে প্রবৃদ্ধি ও পরিবর্তন উৎপন্ন করেন। তার কবিতার মাধ্যমে আমরা শিখতে পারি যে,
“নিজের তরে যাহা কিছু
অমঙ্গল মনে হয়
চাপিয়ে দেয়া অন্যতে তা
প্রতারনা তারে কয়।
নিজের জন্য কাম্য তবে
অন্যে পেলে জ্বলে
হীনমনা তারে কয়
হিংসা তাকে বলে।”
এই কবিতাটির মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক সংকটের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন ধারণা অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরা হয়েছে। নিজের জন্যে যা কাম্য, তা অন্যের জন্যে কাম্য নয়, অর্থাৎ অন্যের সুখের উপর নিজের কামনা বিপর্যস্ত ফলাফলের কারণ হতে পারে। আর নিজের মঙ্গল ও অন্যের কাছে অমঙ্গলতা সম্পর্কে একটি চিত্রণ দেওয়া হয়েছে, নিজের লাভের জন্য অন্যকে ক্ষতি করা মোটেও ঠিক না। এটি কোনো সাহিত্যিক সৃষ্টি যা হিংসাত্বক বা প্রতারক ব্যাপারে অনুমোদন করে। প্রতিটি ব্যক্তির জন্য ভাল হতে চাইতে হলে আমাদের অন্যের সাথে সহযোগিতা এবং সহমর্মিতা অনুসরণ করা উচিত। নিজের সুখের জন্য অন্যের ক্ষতি করা সম্পূর্ণ মর্যাদার বাহিরে।
“ভুল করলে জ্ঞানীরা
অনুতপ্ত হন
ভুলের পক্ষে যুক্তি দেয়
মূর্খ দুর্জন।”
এই উক্তির মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে, “ভুল করলে জ্ঞানীরা অনুতপ্ত হন, ভুলের পক্ষে যুক্তি দেয় মূর্খ দুর্জন।” এটির অর্থ হল, যখন কেউ ভুল করে, তখন জ্ঞানী মানুষরা তা স্বীকার করে এবং অনুতপ্ত হন। তারা তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নেয়। তবে, মূর্খ এবং দুর্জন লোকরা ভুলের পক্ষে যুক্তি দেয়, অর্থাৎ তারা ভুল করতে চাইতে পারে, বা তারা সত্যের প্রতিপক্ষে আলোচনা করতে পারে, যা সামাজিক পরিচয়ের ক্ষেত্রে অপ্রচলিত এবং দুর্বোধ্য হতে পারে।
“নিজের তরে কাম্য যাহা
অন্য থেকে পাওয়ার
লোকের সাথে তেমন করো
আচার ব্যবহার।”
এটি স্বতন্ত্র চিন্তা দেখাচ্ছে যে এটি বিশেষভাবে নিজের উদ্দেশ্য অর্জনে সহায়তা করে এবং নিজেকে আরও সমৃদ্ধ করে। তবে, আমাদের সহযোগিতা ও সম্মানের সাথে ভাল ব্যবহার করা উচিত। এটি আমাদের সমাজের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে এবং সামাজিক সম্পর্কগুলি উন্নতি করে। সম্মান, সহযোগিতা এবং পরস্পরের সাথে মেলামেশা আমাদের সমাজে সহযোগিতা ও সংবাদ সৃষ্টি করে এবং আমাদের পরিবেশ পরিচালনা করে যা সবাইকে সুখী ও উন্নত করে।
“প্রশংসার পিছনে
প্রাপ্তির আশা
নিন্দার মাঝখা