নিউজগার্ডেন ডেস্ক: জেলার বোয়ালখালী উপজেলাধীন শ্রীপুর গ্রামের পালপাড়ার পশ্চিমপাশের্^ অবস্থিত থাকা বৈদ্য বাড়ীর এক হিন্দু ধর্মীয় সেবায়েতনামার গ্রহীতাপক্ষ গিরিশ চন্দ্র দে বংশেরবা গোষ্ঠীর বিভিন্ন ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকারী বা উত্তরসুরীদের নামগুলো স্থানীয় ০৮ নংশ্রীপুর-খর ন্দ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে না জানিয়ে এবং উক্ত গিরিশ চন্দ্র দে’র বংশগত বা গোষ্ঠীগত আপন বড় ভাই নবীন চন্দ্র দে’র একজন পুত্র সুব্রত দে’র ভাগিনা সৃজন চৌধুরী অন্য বংশের বা অন্য গোষ্ঠীর ব্যক্তি হয়ে কোনো প্রতারণার মাধ্যমে মিথ্যা ওয়ারিশান সনদপত্র সংগ্রহ করার কোনো রহস্যজনক কারণ সম্পর্কে উক্ত সুব্রত দে’র বংশগত বা গোষ্ঠীগত আপন ছোট ভাই উপেন্দ্র দে’র পুত্র নেপাল দে ন্যায়বিচারের স্বার্থে জানতে চেয়েছেন। একদিকে অবিবাহিত অবস্থায় মারা যাওয়া উক্ত সুব্রত দে’র পিতা নবীন চন্দ্র দে ও কাকা গিরিশ চন্দ্র দে নামের দুইজন ব্যক্তি এক বংশের বা এক গোষ্ঠীর আপনভাই অপরদিকে সুব্রত দে’র ভাগিনা উক্ত সৃজন চৌধুরী অন্য বংশের বা অন্য গোষ্ঠীর ব্যক্তি বলে সুব্রত দে’র বংশগত বা গোষ্ঠীগত ব্যক্তি উক্ত নেপাল দে উল্লেখ করেছেন। এছাড়াও ১২/০৪/১৯৬১ইং তারিখের উক্ত সেবায়েতনামার দাতাপক্ষ রাসবিহারী সেনবংশের বা গোষ্ঠীর পারিবারিক কুলদেবতা হিসেবে হিন্দুধর্মের শালগ্রাম বিগ্রহের সম্পত্তি নামের ধর্মীয় সম্পত্তি বা পারিবারিক দেবোত্তর সম্পত্তির মধ্যে উক্ত ভাগিনাসৃজন চৌধুরী কোনো আংশকাজনক আগ্রাসী মনোভাবের মাধ্যমে আত্মসাতের অপচেষ্টা করার কোনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ প্রমাণের জন্য উক্ত মিথ্যা ওয়ারিশান সনদ পত্রটি কোনোসাক্ষ্য দিচ্ছে বলে নেপাল দে ধারণা করেছেন। অথচ উক্ত সেবায়েতনামার বিভিন্ন শর্ত ভঙ্গকারীরা কোনো যথাযোগ্য শাস্তি ভোগ করার মাধ্যমে দেবতার সম্পত্তি ছেড়ে দিয়ে অন্য কোনো স্থানে চলে যেতে বাধ্য থাকার বিভিন্ন কথাগুলো উল্লেখ রেখে লিখিত থাকা উক্ত সম্পূর্ণ সেবায়েতনামাটি ২০১৯ইং সনের মার্চ মাসের সংখ্যার মাসিক জ্যোতির্ময় পত্রিকার ১০নং পৃষ্ঠার মধ্যে বিজ্ঞপ্তি শিরোনামের মাধ্যমে প্রকাশিত আছে বলে জানা গেছে। এ ধরণের বিজ্ঞপ্তি তথা গণমাধ্যম খবরেরই মেইলবার্তা ২৭/০৭/২০২০ইং তারিখে ও ১৯/১০/২০২০ইং তারিখে ঢাকা আইনসচিব, চট্টগ্রাম জেলা জজ, পটিয়া যুগ্ম জেলা জজ, পটিয়া ১ম জজ, পটিয়া ২য় জজ, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক, বোয়ালখালী ইউএনও ও বোয়ালখালী এসিল্যান্ডেরই মেইল ঠিকানার বরাবরে যথাযথ একসাথেই পাঠানো হয়েছে বলেও জানা গেছে। উক্ত ইমেইল বার্তা যাচাই করা গেলে পূর্ব পাকিস্তান আমলে সুব্রত দে’র পিতা নবীন চন্দ্র দে’র নাম ও কাকা গিরিশ চন্দ্র দে’র নাম উল্লেখ রেখে উক্ত সেবায়েতনামার পক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক কার্য্যালয়ে ১৯৬৮ ইং সনে মাইনোরিটি বোর্ড আদালত ৩০৭/১৯৬৬-৬৭ইং নং এমবি মামলার রায় ঘোষণা করার কথাটি জানা যাবে বলে নেপাল দে আশাবাদী। এবার সেবায়েতনামার পক্ষে ৩০৭/১৯৬৬-৬৭ ইং নং এমবি মামলার পেয়ে থাকা উক্ত রায় ঘোষণার কথা ও উক্ত ইমেইল বার্তার কথা সহ এক দরখাস্ত চট্টগ্রাম অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১৯০১/২০১১ইং নং ফৌজদারী মামলার নথির মধ্যে জানা থাকার মাধ্যমে উক্ত সেবায়েতনামার পক্ষে ২০২২ইং সনে রায় ঘোষণা করার কপিটিও উক্ত ইমেইল বার্তাসহ এক দরখাস্ত চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে ০৭/২০১৮ইং নং দেওয়ানী মামলার বরাবরে উক্ত সেবায়েতনামার পক্ষে উকিলের মাধ্যমে জমা দেওয়া হয়েছে বলে নেপাল দে জানিয়েছেন।