
নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম মহানগরীর সদরঘাট থানা যুবদল নেতা মুরাদ হোসেন, পাঁচলাইশ থানা যুবদল নেতা হাফেজ মুহিবুল্লাহ, ৪ নং চান্দগাঁও ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য মো. জুয়েল, মো. ফারুক, মোহাম্মদ রকি, মো. শাহজাহান, আবুল আরাফাত, মো. ইয়াছিন, মো. আলমগীর, ছালেহ আহমদ, আবদুল্লাহ মামুন, ১১ নং দক্ষিণ কাট্টলী ওয়ার্ড যুবদল নেতা মো. কবির, ৩৫ নং বক্সিরহাট ওয়ার্ড যুবদল নেতা মো. আরিফ ও মো. শামীমকে অন্যায় ভাবে গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি ও সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ।
যৌথ এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, সরকারি চাকরিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর সরকারদলীয় সন্ত্রাসী ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যৌথভাবে হামলা চালিয়ে ইতিহাসে হতাহতের যে বর্বরোচিত নজীর স্থাপন করেছে তা দেশ-বিদেশের সকল স্বৈরাচারের নির্মম নিষ্ঠুরতাকেও হার মানিয়েছে। নেতৃদ্বয় অবিলম্বে সান্ধ্য আইন প্রত্যাহার এবং সেনা বাহিনীকে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবি জানান। একইসঙ্গে সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন।
নেতৃদ্বয় আরও বলেন, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করে তাদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দায়ের করে জেলে ঢুকিয়ে জনগণের আন্দোলন অতীতে যেমন কোনো সরকার দমন করতে পারেনি, তেমনি বর্তমান সরকারও পারবে না। অবৈধ সরকার নিজেদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও ব্যর্থতা আড়াল করতে যুবদলসহ বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মী এবং সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে গ্রেপ্তার করে যাচ্ছে। অব্যাহত গতিতে দেশব্যাপী বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি করা হচ্ছে। আমরা এই গ্রেপ্তারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ফ্যাসিস্ট সরকারের জুলুম-নির্যাতনের স্বীকার জনগণের পিঠ দেয়ালে গিয়ে ঠেকেছে। ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তারা দিশেহারা হয়ে পড়েছে।