নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান বলেন, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ ও যুক্তিসংগত আন্দোলনে তৎকালীন সরকার এবং সরকারের মদদপুষ্ট পুলিশ বাহিনী ঠান্ডা মাথায় গুলি চালিয়ে গণহত্যা চালিয়েছে। একইসঙ্গে গুলি-হামলা চালিয়েছে সরকারের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরাও। গণহত্যার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বল প্রয়োগ করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছেন। আর তার অনুগত পুলিশ বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও নিরস্ত্র মানুষের ওপর নিষিদ্ধ মরণাস্ত্র ব্যবহার করেছেন। এই গণহত্যার বিচার করতে হবে। যেকোনো মূল্যে শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে। আমরা দেশের সম্পদ লুন্ঠন সহ হত্যা, গুম ও আয়নাঘরে আটকে রেখে বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ডের দায়ে সাবেক অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সহ আওয়ামী দোসরদের দ্রুত বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
আজ ১৪ আগষ্ট (বুধবার) খুনী হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল পরবর্তী অবস্থান কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মিছিলটি কাজীর দেউরী স্টেডিয়ামের মূল ফটক থেকে শুরু করে নুর আহমদ সড়ক,লাভ লেইন,এনায়েত বাজার হয়ে বিভিন্ন গুরুতপূর্ণ সড়ক পদক্ষিণ শেষে কাজির দেউরি কাঁচা বাজার সংলগ্ন মোড়ে অবস্থান করে।
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু বলেন, বিগত ১৭ বছর ধরে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালিয়ে গুম-খুন করা হয়েছে। ছাত্রদের আন্দোলন দমনে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পাখির মতো মানুষ হত্যা করেছে। তাদের হাত ছাত্র-জনতার রক্তে রঞ্জিত। তারা এ দেশের মানুষের কাছে এখন খুনি হিসেবে পরিচিত। শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে খুনের বিচার করতে হবে। যাতে এ দেশে আর কেউ তার মতো স্বৈরাচার হয়ে উঠতে না পারে।
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান দিদার, শহিদুল্লাহ বাহার, এ্যাড সাইদুল ইসলাম, সেলিম রেজা, হারুন আল রশীদ, মাঈনুদ্দিন রাশেদ, মামুনুর রহমান, এন আই চৌধুরী মাসুম, হারুনুর রশিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলী মুর্তজা খান, যুগ্ম সম্পাদক জমির উদ্দিন নাহিদ, আনোয়ার হোসেন এরশাদ, সহ- সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, এমএ হানিফ, এফ কে মুন্না, দিদার হোসেন, আব্দুল মান্নান আলমগীর, জাকির হোসেন, মোঃ হাসান, মোখলেছুর রহমান, আব্দুল মান্নান, নাঈম দুলাল, রাসেল খান, নিজাম উদ্দিন বুলু, মোঃ তারেক, শওকত আকবর রিপন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক খান, রবিউল ইসলাম, সাইফুল আলম দিপু, ইকবাল হোসেন রুবেল, মিজানুর রহমান সাইফুল, শাজাহান বাদশা, প্রচার সম্পাদক আকবর হোসেন মানিক, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক লুৎফর রহমান জুয়েল, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক জসিম উদ্দিন, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক কামরুল হাসান, সহ-দফতর সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, সহ- প্রচার সম্পাদক মোঃ জহির, সহ-সাহিত্য সম্পাদক রাশেদ পাটোয়ারী, সহ-পরিবার সম্পাদক জাকির হোসেন মিশু, সহ- স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক মোঃ পারভেজ, সহ-ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ইমরান চৌধুরী জ্যাকশন, সহ- শিল্প বিষয়ক সম্পাদক মোঃ পারভেজ, সদস্য মোঃ জাবেদ, খাজা স্বপন, পতেঙ্গা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, বন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক রিয়াজ উদ্দিন রাজু, ডবলমুরিং থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আকতার হোসেন বাবলু, কোতোয়ালী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এন মোহাম্মদ রিমন,বাকুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোঃ দুলাল, খুলসী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মোঃ রায়হান, বন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আরমান শুভ, ডবলমুরিং থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব নোমান শিকদার সোহাগ, কোতোয়ালী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল সোনা মানিক, সদরঘাট থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আনোয়ারুল কাফি মুন্না, পাচলাইশ থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিউদ্দিন রুবেল, পাহাড়তলী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মোঃ এস্কান্দার, শাহ আলম, মোঃ কাসেম, রাজীব উদ্দিন আকন্দ, মোঃ জসিম উদ্দিন, মোঃ সবুজ প্রমুখ।