নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চন্দনাইশের কাঞ্চননগর পেয়ারার জন্য সারাদেশে বিখ্যাত। এ অঞ্চলের পেয়ারা যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে দেশে-বিদেশে। আপেলের চেয়ে অধিক গুণ সম্পন্ন পেয়ারা উৎপন্ন হয়ে থাকে কাঞ্চননগরে। বিদেশে পেয়ারার জুসের যথেষ্ট চাহিদা আছে। আমি মোমবাতি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হলে, পরিকল্পিত ও সমন্বিত পদ্ধতিতে কাঞ্চন পেয়ারা ও পেয়ারা জুস বিদেশে রপ্তানির জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করব। কাঞ্চননগরে যাতায়াত ব্যবস্থা দেখে মনে হয় না, এলাকায় কোন জনপ্রতিনিধি আছেন। আমি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী।
চন্দনাইশের কাঞ্চননগর, হাশিমপুর, দোহাজারী নিয়ে আমার বিশেষ পরিকল্পনা রয়েছে। একবার সুযোগ দিন, মানসম্মত উন্নয়নে বদলে দিব চন্দনাইশ। অদ্য ১ জানুয়ারি, ২০২৪ খ্রি: কাঞ্চনাবাদ জোয়ারা বিভিন্ন পয়েন্টে বদুরপাড়া রাস্তার মাথা, পাক্কা দোকান বাদামতল, সিকদার পাড়া, কাজী পাড়ার, আজম বাড়ী কাঞ্চননগর রেল স্টেশন, মোহাম্মদপুর, রৌশন হাট ব্রিজ, শাহ সুফি বাড়ি, ফজল মাস্টারের বাড়ি, তালুকদার বাড়িতে গণসংযোগ করেন।
এসয় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব মুহাম্মদ আবদুর রহিম, চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মাওলানা মুহাম্মদ সোলাইমান ফারুকী, প্রচার সচিব মাস্টার আবুল হোসেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ মুহাম্মদ আমান উল্লাহ আমান সমরকন্দী, ইতিহাসবিদ সোহেল মুহাম্মদ ফখরুদ্দিন, যুবনেতা মহিউদ্দিন, যুবনেতা মতিউর রহমান, সরোওয়ার হোসেন, সাবেক ছাত্রনেতা নুরুল ইসলাম হিরু, আরিফুল ইসলাম রিমন, আরমান, আজিজুল ইসলাম (আর্ট), ছাত্রনেতা মুহাম্মদ রাজিব রিফাত, সেকান্দর ইসলাম, জাকির হোসেন আত্তারী, সাইফুর রহমান মিরু, আনোয়ার হোসেন আবির, মুস্তাফিজুর রহমান, নাছির উদ্দীন প্রমূখ।