দেশের যে কোন ক্রাইসিসে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে: মেয়র ডা: শাহাত হোসেন

নিউজগার্ডেন ডেস্ক: চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেছেন, দেশ নায়ক তারেক রহমান সব সময় দেশের ক্রাইসিসে ভূমিকা রেখেছেন। জিয়া পরিবার দেশের ক্রাইসিসে হাল ধরেছেন। ‘৯০ এর ক্রাইসিসে এবং ‘২৪ এর ছাত্র আন্দোলনের ক্রাইসিসে জিয়া পরিবারের প্রজন্ম তারেক রহমান হাল ধরেছেন। তাই আজকের এই যে বিশ্লেষণ, রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এমনভাবে ১৬ কোটি মানুষের হৃদয়ে আছে উনার নাম মুছে ফেলা কোনক্রমেই সম্ভব না।

তিনি গতকাল বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল আয়োজিত বিএনপি’র চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র রোগমুক্তি ও শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম) এর ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে  দোয়া মাহফিল ও খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেন, চট্টগ্রামে জিয়া স্মৃতি জাদুঘর রয়েছে । সেখানে শহীদ জিয়া শেষ স্মৃতি আছে। এ স্মৃতিগুলো আমাদের নতুন প্রজন্মকে দেখতে হবে। জানতে হবে। তাহলে ওনার সম্পর্কে আমরা ভালো জানতে পারব। তিনি কি পরিমাণ দেশপ্রেমিক ছিলেন।

চসিক মেয়র বলেন, আরাফাতের ময়দানে যারা হজ করতে গেছেন, এমন কোন হাজি নেই নিম গাছের নিচে গিয়ে জিয়াউর রহমানের জন্য দোয়া করেন না।
তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সৎ দেশপ্রেমিক এবং মুক্তিযোদ্ধা। তিনি শাহাদাত বরণের পর দলের হাল ধরেন আর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি গৃহবধূ থেকে রাজপথে নেতৃত্ব দিয়ে ৮০ এর দশকে ছাত্রদলকে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ছাত্র সংগঠনের পরিণত করেছিল। ওনার সময় ৯৯ শতাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদে বিজয় অর্জন করেছিল ছাত্রদল ।

ডা: শাহাদাত হোসেন বলেন, আমরা আজকে বিএনপির যে নেতৃত্ব দেখছি ৮০ ও ৯০ দশকের ছাত্র নেতারাই বিএনপিকে এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অসামান্য অবদানের জন্য তা হয়েছে। এ কারণে ১৯৯০ সালে দেশবাসী তাঁকে দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছে।

এ অবস্থায় এসে বাংলাদেশের যিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি শহীদ জিয়ার সুযোগ্য সন্তান দেশ নায়ক তারেক রহমান। ‘২৪ এর বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে প্রথম থেকে উনার সাপোর্টের কারণে আন্দোলন পরিপূর্ণতা পায়। ছাত্র-জনতা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে দুর্নীতিমুক্ত স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের সূচনা হয়।

চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে
প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপিরসাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর। বিশেষ আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবু সুফিয়ান, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ইয়াসিন চৌধুরী লিটন,
দৈনিক আমারদেশ পত্রিকার আবাসিক সম্পাদকজাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য মোঃ কামরুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির সাবেক বন ও পরিবেশ বিষযক সম্পাদক
আমিন মাহমুদ, পশ্চিম বাকলিয়া বিএনপির সাবেক সভাপতিমোহাম্মদ সেকান্দর হোসেন ও কোতোয়ালি থানা যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব মোহাম্মদ হাসান।

শহিদুল্লাহ শাহজাহান,শাহেদ বক্সস,জিএম আইয়ুব খান,মনজুরুল আলম মনজু,মো গিয়াসউদ্দিন, ভূইয়া,আমিন মাহমুদ,ইব্রাহিম বাচ্চু, মো খোরশেদ আলম, গিয়াসউদ্দিন,শেখ মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, এডভোকেট নেজাম উদ্দিন, মো পিয়ার আহমদ,মো লুৎফুর,মো খোরশেদ,জিয়াউল হক মিন্টু, কামাল উদ্দীন, মো ইদরীস, শেখ কামাল আলম, মো সালাহ উদ্দিন, জসিমউদদীন, আবদুল্লাহ আল মামুন জিতু,সালউদ্দীন বাসু,সাব্বির ইসলাম ফারুক, মো হাছান,আমিনউল্লাহ,মোস্তাকিম মাহমুদ, জাকির হোসেন, মো মুরাদ,মো সোহেল, জাবেদুল হক, সাদ্দামুল হক, রিদওনুল হক রিদু, মো ইউনুস,রেজিয়া বেগম মুন্নি, কামরুন নিছা, নাছরিন,কানিজ ফাতেমা, শফিউল বশর সাজু, ইয়াকুব খান, মো জাহেদ, রাকিবুল হাসান, মো রায়হান, মো মিজান,ওমর ফারুক রানা,শহিদুল করিম শহিদ, রহিম মিনু, মোস্তফা আলম কিশোর, আলমগির, মামুন, মো সানি, আবুল হোসেন, মো ফরিদ,ইউনুস, জিসান, সাব্বির, মো আব্বাস, আহমেদ, ফরুক, রবিউল, মহসীন প্রমুখ।

মন্তব্য করুন